শিশুদেরও হতে পারে মানসিক রোগ

মানসিক রোগ

শিশুদেরও হতে পারে মানসিক রোগ   আমাদের সমাজে প্রায় অধিকাংশেরই ধারণা যে. মানসিক রোগ মানেই বড়দের রোগ বা প্রাপ্ত বয়ষ্কদের রোগ। কিন্তু বড়দের মতো শিশুদেরও মানসিক রোগ হতে পারে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরিসংখ্যানে দেখা গেছে যে, বিশ্বের প্রায় ২০ শতাংশ শিশু-কিশোর মানসিক রোগে আক্রান্ত। আমাদের দেশের পরিসংখ্যানেও প্রায় এর কাছাকাছি ফলাফল পরিলক্ষিত হয়েছে। জন্মগত, পরিবেশগত, সামাজিক, জৈবিক ইত্যাদি কারণের প্রভাবে শিশুদের মধ্যে বিভিন্ন ধরণের মানসিক রোগ দেখা যায়। শিশুদের মানসিক রোগের মধ্যে সাধারণ উদ্বেগজনিত রোগ (Generalized Anxiety Disorder), স্কুলভীতি (School Phobia), বিশেষ কিছুতে ভীতি (Specific Phobia), আঘাত পরবর্তী চাপজনিত রোগ (Post-traumatic…

পরের অংশ

যতই বাস্তবতার মুখোমুখি হচ্ছি ততই হতাশার গভীরে ডুবে যাচ্ছি

হতাশার

যতই বাস্তবতার মুখোমুখি হচ্ছি ততই হতাশার গভীরে ডুবে যাচ্ছি সমস্যা: আসসালামু আলাইকুম। আমি অনার্স ২য় বর্ষের একজন শিক্ষার্থী। পড়ালেখায় খুব একটা খারাপ না। তবে যেভাবে আমি এখন চলছি তাতে খারাপ হতে হয়ত বেশি সময় লাগবেনা। ছোট বেলা থেকে স্বপ্ন দেখতাম লাইফে বড় কিছু হব। ইন্টারনেশেনাল পর্যায়ে যাব। তবে যতই বাস্তবতার মুখোমুখি হচ্ছি ততই হতাশায় ডুবে যাচ্ছি। কারণ আমি আমার আশানুরূপ লক্ষে পৌঁছাতে পারছিনা। সারাক্ষণই কোনো না কোনো চিন্তায় ডুবে থাকি।বেশির ভাগ সময় হতাশা কিংবা ডিপ্রেশনে ভুগি। এটা ইদানীংকালে খুব বেড়ে যাচ্ছে। আর স্বাধীনতা আমার অনেক পছন্দ।সবসময় স্বাধীন ই ছিলাম। তবে…

পরের অংশ

মানসিক রোগ চিকিৎসায় সামাজিক বাধা সমূহ

স্বাস্থ্যসেবা

  মানসিক রোগ চিকিৎসায় সামাজিক বাধা সমূহ।   আসমা (ছদ্দনাম) তার সদ্য বিবাহিতা ছোট বোনকে নিয়ে এমনভাবে ভীতচকিত হয়ে চেম্বারে ঢুকলো যেনো তারা কোথাও কোনো কঠিন অপরাধ করে পালিয়ে এসেছে! কেউ দেখে ফেললে এখনি তাদর ধরে নিয়ে যাবে এবং শাস্তি হয়ে যাবে। কারণ জানতে চাইলে সে বললো – বোনের নুতন বিয়ে হয়েছে, আর তাকে নিয়ে মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞের চেম্বারে আসা; পাছে শশুর বাড়ির কেউ কিংবা পরিচিত কেউ দেখে ফেলে, কে কি মনে করে! জানাজানি হলে বিয়েটাই না ভেঙ্গে যায়। তাই তারা সবার অগোচরে মুখ ঢেকে অনেক কায়দা করে এসেছে। আসলে…

পরের অংশ

বাড়িয়ে দাও তোমার হাত

বাড়িয়ে দাও তোমার হাত আমি কোন মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ নই, আমি কোন কাউন্সিলরও নই, আমার নিজের অবজারভেশান থেকেই আমি কথা গুলো লিখেছি। মত প্রকাশের স্বাধীনতা সবার আছে, আমি সেই সুযোগটাই নিলাম। (১) কোন রেস্টুরেন্টে খেতে গেলে আমার আশেপাশে প্রায়ই দেখি কিছু যুবক-যুবতী। ওদের দিকে তাকালে, আমার মধ্যে একটা অদ্ভুত ইনটুইশান কাজ করে। ওদের দিকে তাকানোটা অশোভন হলেও আমার মাথায় তখন থাকে একটা নতুন কিছু আবিষ্কারের নেশা। ওদের চোখে মুখে যে ভালোবাসার তৃষ্ণা দেখি সেটা কতটা সত্য ও সুন্দর সেটাই বুঝতে চেষ্টা করি। আমি ভাবি কতদিন ওরা এভাবে হাসি খুশী থাকবে?…

পরের অংশ