সময়টা এখন ধর্ষকদের #হোকপ্রতিরোধ সেদিন একটি দেয়ালের লিখন দৃষ্টি আকর্ষণ করল: ‘সময়টা এখন আমাদের’। সুন্দর শ্লোগান। কিন্তু কেন যেন আমার মনে হল, ‘সময়টা এখন আমাদের’ স্থলে ‘সময়টা এখন ধর্ষকদের’ লেখা থাকলেই যথোপযুক্ত হত। সময়টা এখন ধর্ষকদের, বাংলাদেশ এখন ধর্ষকদের অভায়ারণ্য । এ দেশে ধর্ষণের মহাৎসব চলছে । তিন বছরের বাচ্চা থেকে শুরু করে কিশোরী, যুবতী, মধ্যবয়সী, বৃদ্ধা– সবাই শিকার হচ্ছেন ধর্ষণের । অভিজাত হোটেল থেকে থেকে বস্তি এলাকা- ধর্ষকদের অভয়ারণ্য যেন সবই । পশ্চিমা পোশাকের নারী যেমন টার্গেট হচ্ছেন তেমনি হচ্ছেন হিজাব-পরিহিতারা । নিম্নবিত্ত বা বিত্তহীন নারী কেবল নন, শিক্ষিত…
পরের অংশCategory: মানসিক রোগ
ধর্ষণ, পুরুষ ও আমরা :
ধর্ষণ, পুরুষ ও আমরা : (ধর্ষণ ও সেক্সুয়াল হ্যারাজমেন্ট অপরাধগুলোর প্রকটতা, প্রতিকার ও প্রতিরোধ সম্পর্কে সমাজের সর্বস্তরে সচেতনতা প্রতিষ্ঠা এবং “এক দফা, এক দাবি ধর্ষকের দ্রুত বিচার, দ্রুত ফাঁসি” নিশ্চিতের লক্ষ্যে সামাজিক আন্দোলন “#হোকপ্রতিরোধ”।। এ আন্দোলনের সোশাল মিডিয়া গ্রুপের পোর্টাল থেকে – stand against Rape – হোক প্রতিরোধ) দীর্ঘদিন ধরে ধর্ষণ বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বেশ তোলপাড়।টাইম লাইনে ছবিতে ছেয়ে যাচ্ছে বিউটিদের নিথর দেহের। অবশ্য দেখার বিষয়, এই তোলপাড় টা ঠিক কতোটা সময় ধরে আমাদের ভিতর টা কে আন্দোলিত করছে,নাকি স্ট্যাটাসের মধ্যেই সীমিত থাকছে।’ধর্ষণ’এর থেকে জঘন্য কোন পাপ আমার…
পরের অংশ“কোন ভাবেই আলাদা থাকতে পারি না আবার এক সাথে থাকা ও দুঃসাধ্য হয়ে যাচ্ছে”
সমস্যা ঃ “কোন ভাবেই আলাদা থাকতে পারি না আবার এক সাথে থাকা ও দুঃসাধ্য হয়ে যাচ্ছে” রেজার সাথে আমার সম্পর্ক দেড় বছর। লয়ালটি, ফিলিংস, ট্রাস্ট সবকিছু ঠিকঠাক থাকার পরেও রেগুলার ঝামেলা হচ্ছে। অনেক বার ব্রেক আপের চেষ্টা করেছি আমরা। কোনভাবেই আলাদা থাকতে পারি না। আবার একসাথে থাকাও দু:সাধ্য হয়ে যাচ্ছে। ওর দাবী আমি ওকে বুঝি না,আমি ওর কথা বলার সময় ইন্টারাপ্ট করি প্রচন্ড লোনলিনেসে ভোগে আর আমার দাবী ও আমাকে প্রায়োরিটি দেয় না। ওকে কোন মেয়ের সাথে কথা বলতে দেখলেও আমি সহ্য করতে পারি না। একটু কিছু হলেই চিল্লাপাল্লা করি। ও…
পরের অংশবাড়িয়ে দাও তোমার হাত
বাড়িয়ে দাও তোমার হাত আমি কোন মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ নই, আমি কোন কাউন্সিলরও নই, আমার নিজের অবজারভেশান থেকেই আমি কথা গুলো লিখেছি। মত প্রকাশের স্বাধীনতা সবার আছে, আমি সেই সুযোগটাই নিলাম। (১) কোন রেস্টুরেন্টে খেতে গেলে আমার আশেপাশে প্রায়ই দেখি কিছু যুবক-যুবতী। ওদের দিকে তাকালে, আমার মধ্যে একটা অদ্ভুত ইনটুইশান কাজ করে। ওদের দিকে তাকানোটা অশোভন হলেও আমার মাথায় তখন থাকে একটা নতুন কিছু আবিষ্কারের নেশা। ওদের চোখে মুখে যে ভালোবাসার তৃষ্ণা দেখি সেটা কতটা সত্য ও সুন্দর সেটাই বুঝতে চেষ্টা করি। আমি ভাবি কতদিন ওরা এভাবে হাসি খুশী থাকবে?…
পরের অংশ